Header ADS

Header ADS

‘কয়েক মাসের মধ্যেই’ মঙ্গলযাত্রায় প্রস্তুত হবে স্পেসএক্স

‘কয়েক মাসের মধ্যেই’ মঙ্গলযাত্রায় প্রস্তুত হবে স্পেসএক্স

‘কয়েক মাসের মধ্যেই’ মঙ্গলযাত্রায় প্রস্তুত হবে স্পেসএক্স
সংগৃহীত ছবি


মেক্সিকো সীমান্ত থেকে কয়েক কিলোমিটার ভেতরে টেক্সাসের একটি গ্রাম বোকা চিকাকে কয়েক বছর আগেও কেউ চিনতো না। সেই প্রত্যন্ত গ্রামেই হাজির নানা সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধি আর মহাকাশে উৎসাহী লোকজন। 
তাদের নিরাশ করেননি ইলন মাস্ক। স্টারশিপ উন্মোচনের পরপরই ঘোষণা দিলেন মাস ছয়েকের মধ্যেই তার এই নভোযান চাঁদ এমনকি মঙ্গলেও পাড়ি জমানোর জন্য প্রস্তুত থাকবে। মাস্কের এই চন্দ্রমিশনটি মূলত নাসার আর্টেমিস প্রোগ্রামের সমান্তরাল যেখানে নাসা ২০২৪ সালে চাঁদে মানুষ পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে।
এ ব্যাপারে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তার প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স খুব দ্রুততার সঙ্গেই মহাকাশযানের এই নতুন সংস্করণটি তৈরি করেছে। মাস্ক আরো বলেন, মহাকাশমুখী একটি সভ্যতা হিসেবে নিজেদের দাঁড় করাতে হলে আমাদের যে গুরুত্বপূর্ণ ধাপটি পেরোতে হবে তা হলো এ মহাকাশ ভ্রমণকে আমাদের স্বাভাবিক উড়োজাহাজে ভ্রমণের পর্যায়ে নিয়ে আসতে হবে।
এদিকে শুক্রবার নাসা একটি বিবৃতিতে জানায়, তারা স্পেসএক্সকে বলেছে কীভাবে চাঁদে অবতরণ করা যায় এবং কীভাবে রকেটকে পুনরায় জ্বালানি প্রতিস্থাপন করা যায় সেই প্রযুক্তি তৈরি করতে। চন্দ্র অভিযানে খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে এই প্রযুক্তি।
তবে ইলন মাস্কের মহাকাশযাত্রার স্বপ্নের ‘খেসারত’ অনেকটাই দিচ্ছে বোকা চিকা গ্রাম। রকেট ইঞ্জিনের বিকট শব্দে অসম্ভব স্নায়ুপীড়নে আছেন স্পেসএক্স লাগোয়া এলাকার লোকজন। কয়েক কিলোমিটারের মধ্যে ডজনদুয়েক পবিরারের বসবাস এখানে। এই পীড়ন থেকে গ্রামবাসীকে ‘রক্ষার’ উপায় নিয়েও ভেবেছেন মাস্ক।

No comments

Powered by Blogger.